৪ বছর বয়স থেকেই মিয়েটি অস্বাভাবিক আচরন করতো ।উপরের দিকে তাকিয়ে থাকতো, খিট মিট করত , অযথা হাঁসত কান্নাও করত, এমন কি মাঝে মাঝে গলার স্বরটি পরিবর্তন হয়ে যেত । বয়স বাড়ছে কিন্তু এ সব আচোরন পরিবর্তন হচ্ছে না । মাঝে মাঝে উধাও হয়া , অনেক উচু গাছের মাথায় বসে থাকা কোমন হয়ে গেছে । মিয়েটির বাবা মা ভিশন চিন্তার পড়ে গেছেন । অনেক হুজুর কে ডেকেছেন , এ তাবিজ ও তাবিজ দিয়ে যায় কিন্তু কোন পরিবর্তন হয় না । মানষীক ডাক্তার ও দেখানো হল কোন লাভ হয়না ।
ভঙ্কংকর কিছু একটা ঘটবে , গ্রামের মানুষ গুলো অনুমান করছিল । তাই হলোঃ
বগুড়া মাদ্রাসা থেকে বড় একটি হুজুর কে নিয়ে আসা হলো । একটি উঠানে মিয়েটাকে রাখা হল . তার তিন হাত দূরদিয়ে রেখা টানা হল , কি কি সব এটা ওটা নিয়ে হুজুর বসলেন ধ্যানে । কিছু সময় পড় মিয়েটি গলার স্বাভাবিক কথা পরিবর্তন করে,
হুজুর কে বলছে এই তুই আমাকে চিনিস ? আমাকে বিরক্ত করিস না । যা এখান থেকে ভাল চাস তো । নইলে কাওকে ছাড়বনা । এই হুজুর তুই যা জানিস আমি অনেক বেশি জানি ।
হুজুরঃ আমি তোর সঙ্গে কথা বলে সময় নষ্ট করব না , তুই চলে যা নইলে , আমি অনেক কিছু করতে বাধ্য হব ?
মেয়েটিঃ
তুই কি করবি আমার ?
কথাটি বলতেই হুজুর এক মুষ্টি বাঁলি নিয়ে মিয়েটার দিকে ছুড়ে দিতেই চিত্কার করে কাঁদতে শুরু করে দিল ।
একটু পড় রেগে গিয়ে মেয়েটি কাজটা ভাল করলেন । কথা শেষ না হতে , আমাকে মারলি . তোকে বাঁচতে দিবনা ।
হুজুর আমি ও জানি কি করতে হয় ? এই বলে , একটা লাঠি নিয়ে মাটিতে পিঠতে শুরু করল । মিয়েটি চিত্কার করে কাঁদতে লাগল ।
অনেক মানুষ সে খান দাড়িযে দেখছে , মাটি পিটাল মিয়েটি পায়ে হাতে দাগ উঠে যাচ্ছে ।এক সময় মিয়েটি অঙ্গান হয়ে যায় ।
হুজুর তখন মিয়েটির মার সঙ্গে গল্প করছেনঃ
কিছু সময় পড় হুজুর বাবা মা বলে কাঁদতে শুরু করে দিলেন । মাটিতে গড়া গড়ি পাড়ছেন । মিয়ে টি তখন ও অঙ্কান , হুজুর শুধু চিত্কার করছেন । অন্য এক হুজুর এসে , পানি পড়ে এই হুজুরের গায়ে দিলে হুজুর টি থেমে যায় ।
হুজুর টি কোন কথা না বলে চলে গেলেন ।
সে রাতেয় মিয়েটি আবার হারিয়ে গেলে , গ্রামবাসিরা খুজতে বের হয় । খুজতে খুজতে রাত ১১টা বেজে যায় । এক সময় সবায় শুনতে পায় কবরস্থান থেকে কাঁন্নার শব্দ ভেসে আসছে । সাত আট জন মানুষ কবরস্থানে গেলে দেখতে অধেক ভাঙ্গা কবরের মধ্যে মিয়েটি বসে আছে , কাফনের ময়লা কাপড় গায়ে দিয়ে । এটা দেখে সবাই দৌর দিয়ে চলে আসে । এক জন তো সেন্স হারিয়ে ফেলে । কি করা হবে ?. . . .
কি করা হবে এ নিয়ে যখন সবায় চিন্তিত আর ভয় , ঠিক সে মূহতে একিটি আগুনের কুন্ডলি কবর থেকে বাহির হয়ে উপরে উঠে গেল । আর ও বেশি ভয় পেয়ে গেল সবাই । কি সব অলৌকিক ঘটনা ঘটছে ? একটু পড় মিয়েটি বাড়িতে আসতে শুরু করল ।
মিয়েটি মা বলছে , তুই তো চাসনা তোর মিয়ের সঙ্গে আমি থাকি তাই না । মা বল্লেন কে চায় বাবা বল ?
মিয়েটি ঠিক আছেঃ আমি চলে যাব ৪টা খাসি দিয়ে পোলাও রান্না করে , মালতিপুকুর বট গাছের নিচে গরীব মানুষ কে খায়ে দিস । যে দিন দিবি সে দিন থেকে তোর মিয়ে মুক্ত । তাই করা হলঃ
সত্য এটাই মিয়েটি আর হারিয়ে যায় না । বৃক্রিত আচরন করে না ।
বিঙ্গানের যুগে কেউ বিশ্বাস করুক আর নাই করুক , তার পড় ও যা সত্য তাই তুলে ধরার চেষ্টা করছি
No comments:
Post a Comment